Inhouse product
====জমজম পানি====
জমজমের পানি, বহুগুণে সমৃদ্ধ মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে পাওয়া বরকতময় নেয়ামতের পানি। পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে বরকতময় পানি।
**জমজম পানির উপকারিতা ও ক্রয় বিক্রয় সংক্রান্ত বিষয় নিম্মে আলোকপাত করা হলো**
??জমজম পানির বরকত,উপকারীতা সম্পর্কে হাদীস শরীফে এসেছেঃ
►রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘জমজমের পানি যে যেই নিয়তে পান করবে, তার সেই নিয়ত পূরণ হবে। যদি তুমি এই পানি রোগমুক্তির জন্য পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমাকে আরোগ্য দান করবেন। যদি তুমি পিপাসা মেটানোর জন্য পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমার পিপাসা দূর করবেন। যদি তুমি ক্ষুধা দূর করার উদ্দেশ্যে তা পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমার ক্ষুধা দূর করে তৃপ্তি দান করবেন। এটি জিবরাইল (আ.)-এর পায়ের গোড়ালির আঘাতে হজরত ইসমাইল (আ.)-এর পানীয় হিসেবে সৃষ্টি হয়েছে।’ (ইবনে মাজাহ ও আল-আজরাকি)
►জম জমের পানি দাড়িয়ে এবং তিন শ্বাসে পান করা সুন্নাহ। পান করার সময় নিম্নের দোয়াটি পাঠ করা-
اللَّهُمَّ إِنِّى أَسْأَلُكَ عِلْمًا نَافِعًا, وَرِزْقًا وَاسِعًا, وَشِفَاءً مِنْ كُلِّ دَاءٍ.
(حديث ضعيف/ رواه الدارقطنى وعبد الرزاق والحاكم عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا مَوْقُوْفًا)
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নি আস'আলুকা ইলমান নাফি'আ, ওয়ারিজকান ওয়াসিয়া, ওয়াশিফা'আন মিন কুল্লি দা।
অর্থ: হে আল্লাহ, আমি আপনার নিকট কল্যাণকর জ্ঞান, প্রশস্থ রিযিক এবং যাবতীয় রোহ থেকে আরোগ্য কামনা করিতেছি। (দারা কুতনী, আব্দুর রাজ্জাক ও হাকেম, বর্ণনায় ইবেনে আব্বাস)
► হজরত আবু জর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যমযমের পানি বরকতময়, স্বাদ অন্বেষণকারীর খাদ্য এবং রোগীর ঔষধ।’ (তাবারানি, বাযযার)।
►হজরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ পানিকে দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ পানি হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, জমিনের ওপর সর্বোত্তম পানি হলো যমযমের পানি। (তাবারানি কাবির, ইবনে হিব্বান)
এই পানি পান করলে অনেক রকমের অসুস্থতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়,মর্মে অনেক বিজ্ঞ ব্যাক্তিরা বলেছেন।
?জমজমের পানির ক্রয় বিক্রয় সংক্রান্ত মাসালাঃ?
শরীয়তের বিধান মতে যমযমের পানি নিজের আয়ত্ত্বে নিয়ে আসা,বহন করে নিজ দেশে/বাড়িতে নিয়ে আসা,সংরক্ষন করার পর সেটি ক্রয় বিক্রয় করা নিজের আয়ত্ত্বের আসার পর ক্রয় বিক্রয় করা জায়েজ আছে।
শরীয়তের বিধান মতে যমযমের পানি নিজের আয়ত্ত্বে নিয়ে আসা,বহন করে নিজ দেশে/বাড়িতে নিয়ে আসা,সংরক্ষন করে সেটি নিজের আয়ত্ত্বের আসার পর ক্রয় বিক্রয় করা জায়েজ আছে।
এতে শরীয়তের পক্ষ থেকে নিষেধাজ্ঞা নেই।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
حَدَّثَنَا أَبُو كُرَيْبٍ، حَدَّثَنَا خَلاَّدُ بْنُ يَزِيدَ الْجُعْفِيُّ، حَدَّثَنَا زُهَيْرُ بْنُ مُعَاوِيَةَ، عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَائِشَةَ، رضى الله عنها أَنَّهَا كَانَتْ تَحْمِلُ مِنْ مَاءِ زَمْزَمَ وَتُخْبِرُ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم كَانَ يَحْمِلُهُ .
আবূ কুরায়ব (রহঃ) …… আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি যমযমের পানি সঙ্গে করে নিয়ে আসতেন। তিনি বলতেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও তা বহন করে আনতেন। – সহিহাহ ৮৮৩, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৯৬৩ [আল মাদানী প্রকাশনী] ৯৬৬)
قال العلامۃ ابن عابدین: المعتمد عندنا ان شراء الشرب لا یصح وقیل ان تعارفوہ صح… نعم لو کان محرزا باناء فانہ یملک
সারমর্মঃ
যদি পাত্রে সংরক্ষণ করা হয়,তাহলে এতে যেহেতু সে এর মালিক হয়ে যায়,তাই এর বিক্রয় জায়েজ আছে।
অন্যান্য পানির মতোই জমজমের পানি নিজ আয়ত্ত্বে নিয়ে আসার পর সেটি বিক্রয় করা জায়েজ আছে।
ফাতাওয়ায়ে ফরিদিয়াহ ৪/৩৩৭
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah (IOM)
✅সৌদি আরব এবং অন্যান্য আরব দেশে কি জমজমের পানি ক্রয় বিক্রয় হয়ঃ
উত্তরঃ হ্যা, হয়। আরব দেশের দোকানগুলোতে জমজমের পানি কিনলে পাওয়া যায়।
জমজমের পানি, বহুগুণে সমৃদ্ধ মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে পাওয়া বরকতময় নেয়ামতের পানি। পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে বরকতময় পানি।
**জমজম পানির উপকারিতা ও ক্রয় বিক্রয় সংক্রান্ত বিষয় নিম্মে আলোকপাত করা হলো**
??জমজম পানির বরকত,উপকারীতা সম্পর্কে হাদীস শরীফে এসেছেঃ
►রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘জমজমের পানি যে যেই নিয়তে পান করবে, তার সেই নিয়ত পূরণ হবে। যদি তুমি এই পানি রোগমুক্তির জন্য পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমাকে আরোগ্য দান করবেন। যদি তুমি পিপাসা মেটানোর জন্য পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমার পিপাসা দূর করবেন। যদি তুমি ক্ষুধা দূর করার উদ্দেশ্যে তা পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমার ক্ষুধা দূর করে তৃপ্তি দান করবেন। এটি জিবরাইল (আ.)-এর পায়ের গোড়ালির আঘাতে হজরত ইসমাইল (আ.)-এর পানীয় হিসেবে সৃষ্টি হয়েছে।’ (ইবনে মাজাহ ও আল-আজরাকি)
►জম জমের পানি দাড়িয়ে এবং তিন শ্বাসে পান করা সুন্নাহ। পান করার সময় নিম্নের দোয়াটি পাঠ করা-
اللَّهُمَّ إِنِّى أَسْأَلُكَ عِلْمًا نَافِعًا, وَرِزْقًا وَاسِعًا, وَشِفَاءً مِنْ كُلِّ دَاءٍ.
(حديث ضعيف/ رواه الدارقطنى وعبد الرزاق والحاكم عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا مَوْقُوْفًا)
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নি আস'আলুকা ইলমান নাফি'আ, ওয়ারিজকান ওয়াসিয়া, ওয়াশিফা'আন মিন কুল্লি দা।
অর্থ: হে আল্লাহ, আমি আপনার নিকট কল্যাণকর জ্ঞান, প্রশস্থ রিযিক এবং যাবতীয় রোহ থেকে আরোগ্য কামনা করিতেছি। (দারা কুতনী, আব্দুর রাজ্জাক ও হাকেম, বর্ণনায় ইবেনে আব্বাস)
► হজরত আবু জর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যমযমের পানি বরকতময়, স্বাদ অন্বেষণকারীর খাদ্য এবং রোগীর ঔষধ।’ (তাবারানি, বাযযার)।
►হজরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ পানিকে দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ পানি হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, জমিনের ওপর সর্বোত্তম পানি হলো যমযমের পানি। (তাবারানি কাবির, ইবনে হিব্বান)
এই পানি পান করলে অনেক রকমের অসুস্থতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়,মর্মে অনেক বিজ্ঞ ব্যাক্তিরা বলেছেন।
?জমজমের পানির ক্রয় বিক্রয় সংক্রান্ত মাসালাঃ?
শরীয়তের বিধান মতে যমযমের পানি নিজের আয়ত্ত্বে নিয়ে আসা,বহন করে নিজ দেশে/বাড়িতে নিয়ে আসা,সংরক্ষন করার পর সেটি ক্রয় বিক্রয় করা নিজের আয়ত্ত্বের আসার পর ক্রয় বিক্রয় করা জায়েজ আছে।
শরীয়তের বিধান মতে যমযমের পানি নিজের আয়ত্ত্বে নিয়ে আসা,বহন করে নিজ দেশে/বাড়িতে নিয়ে আসা,সংরক্ষন করে সেটি নিজের আয়ত্ত্বের আসার পর ক্রয় বিক্রয় করা জায়েজ আছে।
এতে শরীয়তের পক্ষ থেকে নিষেধাজ্ঞা নেই।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
حَدَّثَنَا أَبُو كُرَيْبٍ، حَدَّثَنَا خَلاَّدُ بْنُ يَزِيدَ الْجُعْفِيُّ، حَدَّثَنَا زُهَيْرُ بْنُ مُعَاوِيَةَ، عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَائِشَةَ، رضى الله عنها أَنَّهَا كَانَتْ تَحْمِلُ مِنْ مَاءِ زَمْزَمَ وَتُخْبِرُ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم كَانَ يَحْمِلُهُ .
আবূ কুরায়ব (রহঃ) …… আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি যমযমের পানি সঙ্গে করে নিয়ে আসতেন। তিনি বলতেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও তা বহন করে আনতেন। – সহিহাহ ৮৮৩, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৯৬৩ [আল মাদানী প্রকাশনী] ৯৬৬)
قال العلامۃ ابن عابدین: المعتمد عندنا ان شراء الشرب لا یصح وقیل ان تعارفوہ صح… نعم لو کان محرزا باناء فانہ یملک
সারমর্মঃ
যদি পাত্রে সংরক্ষণ করা হয়,তাহলে এতে যেহেতু সে এর মালিক হয়ে যায়,তাই এর বিক্রয় জায়েজ আছে।
অন্যান্য পানির মতোই জমজমের পানি নিজ আয়ত্ত্বে নিয়ে আসার পর সেটি বিক্রয় করা জায়েজ আছে।
ফাতাওয়ায়ে ফরিদিয়াহ ৪/৩৩৭
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah (IOM)
✅সৌদি আরব এবং অন্যান্য আরব দেশে কি জমজমের পানি ক্রয় বিক্রয় হয়ঃ
উত্তরঃ হ্যা, হয়। আরব দেশের দোকানগুলোতে জমজমের পানি কিনলে পাওয়া====জমজম পানি====
জমজমের পানি, বহুগুণে সমৃদ্ধ মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে পাওয়া বরকতময় নেয়ামতের পানি। পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে বরকতময় পানি।
**জমজম পানির উপকারিতা ও ক্রয় বিক্রয় সংক্রান্ত বিষয় নিম্মে আলোকপাত করা হলো**
??জমজম পানির বরকত,উপকারীতা সম্পর্কে হাদীস শরীফে এসেছেঃ
►রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘জমজমের পানি যে যেই নিয়তে পান করবে, তার সেই নিয়ত পূরণ হবে। যদি তুমি এই পানি রোগমুক্তির জন্য পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমাকে আরোগ্য দান করবেন। যদি তুমি পিপাসা মেটানোর জন্য পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমার পিপাসা দূর করবেন। যদি তুমি ক্ষুধা দূর করার উদ্দেশ্যে তা পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমার ক্ষুধা দূর করে তৃপ্তি দান করবেন। এটি জিবরাইল (আ.)-এর পায়ের গোড়ালির আঘাতে হজরত ইসমাইল (আ.)-এর পানীয় হিসেবে সৃষ্টি হয়েছে।’ (ইবনে মাজাহ ও আল-আজরাকি)
►জম জমের পানি দাড়িয়ে এবং তিন শ্বাসে পান করা সুন্নাহ। পান করার সময় নিম্নের দোয়াটি পাঠ করা-
اللَّهُمَّ إِنِّى أَسْأَلُكَ عِلْمًا نَافِعًا, وَرِزْقًا وَاسِعًا, وَشِفَاءً مِنْ كُلِّ دَاءٍ.
(حديث ضعيف/ رواه الدارقطنى وعبد الرزاق والحاكم عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا مَوْقُوْفًا)
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নি আস'আলুকা ইলমান নাফি'আ, ওয়ারিজকান ওয়াসিয়া, ওয়াশিফা'আন মিন কুল্লি দা।
অর্থ: হে আল্লাহ, আমি আপনার নিকট কল্যাণকর জ্ঞান, প্রশস্থ রিযিক এবং যাবতীয় রোহ থেকে আরোগ্য কামনা করিতেছি। (দারা কুতনী, আব্দুর রাজ্জাক ও হাকেম, বর্ণনায় ইবেনে আব্বাস)
► হজরত আবু জর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যমযমের পানি বরকতময়, স্বাদ অন্বেষণকারীর খাদ্য এবং রোগীর ঔষধ।’ (তাবারানি, বাযযার)।
►হজরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ পানিকে দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ পানি হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, জমিনের ওপর সর্বোত্তম পানি হলো যমযমের পানি। (তাবারানি কাবির, ইবনে হিব্বান)
এই পানি পান করলে অনেক রকমের অসুস্থতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়,মর্মে অনেক বিজ্ঞ ব্যাক্তিরা বলেছেন।
?জমজমের পানির ক্রয় বিক্রয় সংক্রান্ত মাসালাঃ?
শরীয়তের বিধান মতে যমযমের পানি নিজের আয়ত্ত্বে নিয়ে আসা,বহন করে নিজ দেশে/বাড়িতে নিয়ে আসা,সংরক্ষন করার পর সেটি ক্রয় বিক্রয় করা নিজের আয়ত্ত্বের আসার পর ক্রয় বিক্রয় করা জায়েজ আছে।
শরীয়তের বিধান মতে যমযমের পানি নিজের আয়ত্ত্বে নিয়ে আসা,বহন করে নিজ দেশে/বাড়িতে নিয়ে আসা,সংরক্ষন করে সেটি নিজের আয়ত্ত্বের আসার পর ক্রয় বিক্রয় করা জায়েজ আছে।
এতে শরীয়তের পক্ষ থেকে নিষেধাজ্ঞা নেই।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
حَدَّثَنَا أَبُو كُرَيْبٍ، حَدَّثَنَا خَلاَّدُ بْنُ يَزِيدَ الْجُعْفِيُّ، حَدَّثَنَا زُهَيْرُ بْنُ مُعَاوِيَةَ، عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَائِشَةَ، رضى الله عنها أَنَّهَا كَانَتْ تَحْمِلُ مِنْ مَاءِ زَمْزَمَ وَتُخْبِرُ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم كَانَ يَحْمِلُهُ .
আবূ কুরায়ব (রহঃ) …… আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি যমযমের পানি সঙ্গে করে নিয়ে আসতেন। তিনি বলতেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও তা বহন করে আনতেন। – সহিহাহ ৮৮৩, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৯৬৩ [আল মাদানী প্রকাশনী] ৯৬৬)
قال العلامۃ ابن عابدین: المعتمد عندنا ان شراء الشرب لا یصح وقیل ان تعارفوہ صح… نعم لو کان محرزا باناء فانہ یملک
সারমর্মঃ
যদি পাত্রে সংরক্ষণ করা হয়,তাহলে এতে যেহেতু সে এর মালিক হয়ে যায়,তাই এর বিক্রয় জায়েজ আছে।
অন্যান্য পানির মতোই জমজমের পানি নিজ আয়ত্ত্বে নিয়ে আসার পর সেটি বিক্রয় করা জায়েজ আছে।
ফাতাওয়ায়ে ফরিদিয়াহ ৪/৩৩৭
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah (IOM)
✅সৌদি আরব এবং অন্যান্য আরব দেশে কি জমজমের পানি ক্রয় বিক্রয় হয়ঃ
উত্তরঃ হ্যা, হয়। আরব দেশের দোকানগুলোতে জমজমের পানি কিনলে পাওয়া যায়।
✅প্রশ্নঃ বাংলাদেশে জমজমের পানির মূল্য বেশি কেন?
উত্তরঃ জম জমের পানি ইম্পোর্ট করতে বিমান খরচ ও সরকারি ভেট,টেক্স অনেক বেশি দিতে হয় সেইজন্যে জমমজমের পানির দাম বাংলাদেশে বেশি।
যারা সংগ্রহ করতে ইচ্ছুক বা যায়।
✅প্রশ্নঃ বাংলাদেশে জমজমের পানির মূল্য বেশি কেন?
উত্তরঃ জম জমের পানি ইম্পোর্ট করতে বিমান খরচ ও সরকারি ভেট,টেক্স অনেক বেশি দিতে হয় সেইজন্যে জমমজমের পানির দাম বাংলাদেশে বেশি।
যারা সংগ্রহ করতে ইচ্ছুক বা
✅প্রশ্নঃ বাংলাদেশে জমজমের পানির মূল্য বেশি কেন?
উত্তরঃ জম জমের পানি ইম্পোর্ট করতে বিমান খরচ ও সরকারি ভেট,টেক্স অনেক বেশি দিতে হয় সেইজন্যে জমমজমের পানির দাম বাংলাদেশে বেশি।
যারা সংগ্রহ করতে ইচ্ছুক বা
Login Or Registerto submit your questions to seller
No none asked to seller yet
Currently we process one shipping address per order. If you would like to ship to different addresses, you may place separate orders and make payments for them separately.