হানি নাটস হলো মধু এবং বাদামের সংমিশ্রণে তৈরি একটি খাবার, যা সাধারণত নাশতা বা স্ন্যাক্স হিসেবে খাওয়া হয়। এতে ব্যবহার করা হয় রোগ প্রতিরোধে অন্যতম সহায়ক মধু এবং বিভিন্ন রকম বাদাম এবং কুমড়ো বীজ সহ নানা রকম উপকারি বীজ। ফলে বিভিন্ন উচ্চ পুষ্টিমান সম্পন্ন উপাদানের সমন্বয়ের কারণে এটি আমাদের শরীরকে সুস্থ এবং চাঙ্গা রাখতে সহায়তা করে। 

উপাদান: সুন্দরবনের মধু, কাঠবাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম, ত্বীন ফল, কুমড়ো বীজ, কিসমিস, সাদা তিল, মরিয়ম খেজুর, খোরমা খেজুর, দারুচিনি। 

কেন খাস হানি নাট সেরা?
১। খাস হানি নাটসে ব্যবহার করা হয়েছে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধু। বাজারের অন্যান্য হানি নাটসে কম দামি মধু যেমন, লিচু ফুলের মধু ব্যবহার করা হয়।
২। খাস হানি নাটসের বাদাম গুলো ঘি দিয়ে রোস্ট করা, যা বাজারের অন্যান্য হানি নাটস থেকে এটাকে স্বতন্ত্র করেছে।
৩। খাস হানি নাটসে আছে খেজুরের নির্যাস যার কারণে প্রতি চামচেই আপনি খেজুরের স্বাদ ও গুণাগুণ পাবেন। বাজারের হানিনাটসে আস্ত খেজুর দেওয়া হয় যা একবার খেয়ে নিলেই শেষ।
৪। খাস হানি নাটস হেবি মেটাল এবং অফলা টক্সিন মুক্ত যা ল্যাবে পরীক্ষিত।
৫। খাস হানি হানি নাটসের উপাদানগুলোর রেশিও ঠিক করা হয়েছে একজন অভিজ্ঞ পুষ্টিবিদের দ্বারা। বাজারের অন্যান্য হানি নাটস নিজেদের পছন্দ মতো অনুমান করে বিভিন্ন উপাদান মিশ্রণ করে থাকে।
৬। রোস্টিং এর ফলে ফাইটিক অ্যাসিড, ট্যানিন, অক্সালেট, এনজাইম ইনহিবিটর এর মতো আন্টি নিউট্রিয়েন্টসের মাত্রা কমে যায় ফলে পুরোপুরি পুষ্টি উপাদান দেহে শোষিত হয় এবং উপকারী ফ্যাট,  ভিটামিন, এবং খনিজ উপাদান অক্ষত থাকে।

উপকারিতা:

১। এটি বাচ্চা থেকে বৃদ্ধ সবারই শারীরিক সক্ষমতা ও শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক।
২। এতে থাকা মধু, বাদাম, কুমড়ো বীজ, খেজুর এবং তিল যৌন দুর্বলতা দূর করতে সহায়তা করে।
৩। নিয়মিত খেলে টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে।
৪। দেহে ক্যালসিয়াম ও আয়রণের ঘাটতি পূরণে সহায়তা করে।
৫। ক্যালরির যোগান দিবে, ক্যালসিয়াম ও আয়রণের ঘাটতি পূরণে সহায়তা করে।
৬। মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধিতে কার্যকরী।